জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নির্দেশে মাত্র ১৬ বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করি।
স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে জাতির জনক আমাকে সচিবালয়ে চাকুরী প্রদান করেন। আমার বয়স কম হবার কারনে সরকারী চাকুরীর যোগ্য করে তোলার জন্য আমার বয়স ১৭ থেকে ১৮ তে উন্নীত করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী মরহুম তাজুদ্দিন আহমেদ আমাকে আমার বয়স প্রত্যয়ন করে বর্ধিত করেন যা'তে আমি সরকারি চাকুরীতে যোগদান করতে পারি। আমাদের দুর্ভাগ্য যে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ও তাজুদ্দিন আহমেদকে আমরা বাচাতে পারিনি। বঙ্গবন্ধু আমার কেউ নন। কিন্তু তার নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার পুরস্কার হিসেবে সরকারী চাকুরী প্রদান করে আমাকে লেখা পড়ার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের মন্ত্রী পরিষদের সাথে সম্পৃক্ত থেকে অনেক নিকট থেকে তাকে দেখেছি। তাই তার অকাল মৃত্যু আমাকে উন্মাদ করেছিলো। রাস্তায় রাস্তায় কেদেছিলাম। আমার মানসিক ভারসাম্যহীনতার জন্য চিকিৎসাও করা হয়েছিলো।
আজও আমি ঘুমাতে পারিনা। এখনো মাঝে মাঝে আমার চোখ বন্ধ হলেই সেই লাশের স্তূপ দেখে ঘুমের ঘোরে বঙ্গবন্ধু বলে কেদে উঠি। আমি সারা দিন সারাটা মুহূর্ত বঙ্গবন্ধুর গল্প কাহিনী পড়ি আর ছবিগুলো নাড়া চাড়া করি, রঙ মাখি সাজাই বদ্ধ পাগলের মতোই।গান লিখি, সুর করি আর গাই, কেউ আমার এলবাম কিনলো কিনা কিছু আসে যায়না। এমন কি আমাদের নেত্রীও আমাকে একটি পয়সা দেইনি। তিন তিনটি বঙ্গবন্ধুর গানের এলবাম করেছি যা' আপনারা ইউটিউবে শুনতে পারবেন।১৯৯০ সালে আজকের বিখ্যাত গায়ক বারি সিদ্দিকী মিউজিক করেছিলেন। আমার সে গান ছাড়া আওয়ামী লীগের নির্বাচন হয়না। সারা দেশের কোন না কোন এলাকার নির্বাচনে মুক্তির গান বাজবেই অথচ এমন সত্য কথাটির কোন স্বীকৃতি আজো আওয়ামী লীগ থেকে পাইনি। তারপরেও এ কথা শুনে হাসছে অথবা সুবিধাবাদী বা সুযোগ সন্ধানী বলে ঠাট্টা মশকরা করেছেন অনেকেই। অনেক আওয়ামী লীগ নেতা কর্মী ভক্ত এখনো আমার কথা শুনে হাসে, টিটকারী দেয়। আমি মোটেও ওদের কথায় বিচলিত হইনা। শেখ হাসিনার কাছে এ কথা আজো তুলে ধরিনি, কারন তাহলে এটাই প্রমান করবে যে আমি সুযোগ সন্ধানী এবং নেত্রীর দুর্বলতম স্পর্শ কাতর বিষয় নিয়ে সুবিধা পেতে চাই।
কেউ না জানুক, আমার বিধাতা জানে, আমি জানি, আমার গ্রামের লোকজন আত্বীয় পরিজন সবাই জানে। তাইতো বিগত ১০ টি বছর শুধু আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা আর জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ১৫০ টির মতো ব্লগ ওয়েবসাইট করেছি। প্রায় কয়েক হাজার ছবি রং দিয়ে ডিজাইন করে সাজানোর চেষ্টা করেছি। আমার এক ফেসবুকে পাওয়া বড় ভাই গোপালগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা ও উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা কে এম শহিদুল আলম ভাই বলেছেন এগুলো যেনো যত্নে রাখি। যদি কোন দিন আওয়ামী লীগের কাজে লাগে? তাহলেইতো আমার পরিশ্রম সফল হবে।
চাতক সারাক্ষণ বেঘের পানে চেয়ে থাকে জলের প্রত্যাশায়। আমি চেয়ে আছি যদি কোন দিন নেত্রী একটি সনদ দিয়ে আমাকে ধন্য করেন ???????????????
স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে জাতির জনক আমাকে সচিবালয়ে চাকুরী প্রদান করেন। আমার বয়স কম হবার কারনে সরকারী চাকুরীর যোগ্য করে তোলার জন্য আমার বয়স ১৭ থেকে ১৮ তে উন্নীত করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী মরহুম তাজুদ্দিন আহমেদ আমাকে আমার বয়স প্রত্যয়ন করে বর্ধিত করেন যা'তে আমি সরকারি চাকুরীতে যোগদান করতে পারি। আমাদের দুর্ভাগ্য যে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু ও তাজুদ্দিন আহমেদকে আমরা বাচাতে পারিনি। বঙ্গবন্ধু আমার কেউ নন। কিন্তু তার নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার পুরস্কার হিসেবে সরকারী চাকুরী প্রদান করে আমাকে লেখা পড়ার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছরের মন্ত্রী পরিষদের সাথে সম্পৃক্ত থেকে অনেক নিকট থেকে তাকে দেখেছি। তাই তার অকাল মৃত্যু আমাকে উন্মাদ করেছিলো। রাস্তায় রাস্তায় কেদেছিলাম। আমার মানসিক ভারসাম্যহীনতার জন্য চিকিৎসাও করা হয়েছিলো।
আজও আমি ঘুমাতে পারিনা। এখনো মাঝে মাঝে আমার চোখ বন্ধ হলেই সেই লাশের স্তূপ দেখে ঘুমের ঘোরে বঙ্গবন্ধু বলে কেদে উঠি। আমি সারা দিন সারাটা মুহূর্ত বঙ্গবন্ধুর গল্প কাহিনী পড়ি আর ছবিগুলো নাড়া চাড়া করি, রঙ মাখি সাজাই বদ্ধ পাগলের মতোই।গান লিখি, সুর করি আর গাই, কেউ আমার এলবাম কিনলো কিনা কিছু আসে যায়না। এমন কি আমাদের নেত্রীও আমাকে একটি পয়সা দেইনি। তিন তিনটি বঙ্গবন্ধুর গানের এলবাম করেছি যা' আপনারা ইউটিউবে শুনতে পারবেন।১৯৯০ সালে আজকের বিখ্যাত গায়ক বারি সিদ্দিকী মিউজিক করেছিলেন। আমার সে গান ছাড়া আওয়ামী লীগের নির্বাচন হয়না। সারা দেশের কোন না কোন এলাকার নির্বাচনে মুক্তির গান বাজবেই অথচ এমন সত্য কথাটির কোন স্বীকৃতি আজো আওয়ামী লীগ থেকে পাইনি। তারপরেও এ কথা শুনে হাসছে অথবা সুবিধাবাদী বা সুযোগ সন্ধানী বলে ঠাট্টা মশকরা করেছেন অনেকেই। অনেক আওয়ামী লীগ নেতা কর্মী ভক্ত এখনো আমার কথা শুনে হাসে, টিটকারী দেয়। আমি মোটেও ওদের কথায় বিচলিত হইনা। শেখ হাসিনার কাছে এ কথা আজো তুলে ধরিনি, কারন তাহলে এটাই প্রমান করবে যে আমি সুযোগ সন্ধানী এবং নেত্রীর দুর্বলতম স্পর্শ কাতর বিষয় নিয়ে সুবিধা পেতে চাই।
কেউ না জানুক, আমার বিধাতা জানে, আমি জানি, আমার গ্রামের লোকজন আত্বীয় পরিজন সবাই জানে। তাইতো বিগত ১০ টি বছর শুধু আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা আর জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ১৫০ টির মতো ব্লগ ওয়েবসাইট করেছি। প্রায় কয়েক হাজার ছবি রং দিয়ে ডিজাইন করে সাজানোর চেষ্টা করেছি। আমার এক ফেসবুকে পাওয়া বড় ভাই গোপালগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা ও উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা কে এম শহিদুল আলম ভাই বলেছেন এগুলো যেনো যত্নে রাখি। যদি কোন দিন আওয়ামী লীগের কাজে লাগে? তাহলেইতো আমার পরিশ্রম সফল হবে।
চাতক সারাক্ষণ বেঘের পানে চেয়ে থাকে জলের প্রত্যাশায়। আমি চেয়ে আছি যদি কোন দিন নেত্রী একটি সনদ দিয়ে আমাকে ধন্য করেন ???????????????
No comments:
Post a Comment